রিঙ্কি বড় হয়েছে ....✍প্রাণকৃষ্ণ মিশ্র
ছোটগল্প
রিঙ্কি বড় হয়েছে
প্রাণকৃষ্ণ মিশ্র
শিশু দেখলেই আমার একটু আদর করার নেশা। একটু গাল টিপে দিই, একটু চুলটা টানি।
আমার গিন্নির এসব অপছন্দের। বাড়ি এসে গজর গজর করে। বলে এই কারনে তুমি একদিন ঠিক দুঃখ পাবে।তবে,আমি তেমন একটা পাত্তা দিই না।
তখন রিঙ্কি খুব ছোট। ওকে কোলে করে নিয়ে কত ঘুরেছি। এখন রিঙ্কির বয়স বেড়েছে, অষ্টম শ্রেণীতে পরে। ওর বয়স বাড়লেও আমার চোখে সেই ছোটটিই আছে।
একদিন বিকাল বেলায় রিঙ্কি ওর মায়ের সাথে প্রাইভেট পড়ে ফিরছে। আমি পিছন থেকেই রিঙ্কিকে চিনতে পারি।
বাইকের স্পিড এক্কেবারে ১০ এ নামিয়ে আমি পিছন থেকে রিঙ্কির মাথায় একটা টোক্কা দিই। রিঙ্কি হাসে।
ওর মা আমাকে দাঁড় করিয়ে বলে দাদা একটা কথা বলি কিছু মনে করো না।
আমি বলি বলো, মনে করার কি আছে?
তারপর ওর মা বলে রাস্তাঘাটে এমন করো না, রিঙ্কি এখন বড় হয়েছে তো।
লোকে কি ভাববে।
রিঙ্কি আমার মুখের দিকে ফেলফেল করে তাকায়। ওর মায়ের উপর রাগ হলো ওর , বুঝলাম।
এখন আমি আর কোন কন্যা শিশুকে আদর করি না।
আমার গিন্নির এসব অপছন্দের। বাড়ি এসে গজর গজর করে। বলে এই কারনে তুমি একদিন ঠিক দুঃখ পাবে।তবে,আমি তেমন একটা পাত্তা দিই না।
তখন রিঙ্কি খুব ছোট। ওকে কোলে করে নিয়ে কত ঘুরেছি। এখন রিঙ্কির বয়স বেড়েছে, অষ্টম শ্রেণীতে পরে। ওর বয়স বাড়লেও আমার চোখে সেই ছোটটিই আছে।
একদিন বিকাল বেলায় রিঙ্কি ওর মায়ের সাথে প্রাইভেট পড়ে ফিরছে। আমি পিছন থেকেই রিঙ্কিকে চিনতে পারি।
বাইকের স্পিড এক্কেবারে ১০ এ নামিয়ে আমি পিছন থেকে রিঙ্কির মাথায় একটা টোক্কা দিই। রিঙ্কি হাসে।
ওর মা আমাকে দাঁড় করিয়ে বলে দাদা একটা কথা বলি কিছু মনে করো না।
আমি বলি বলো, মনে করার কি আছে?
তারপর ওর মা বলে রাস্তাঘাটে এমন করো না, রিঙ্কি এখন বড় হয়েছে তো।
লোকে কি ভাববে।
রিঙ্কি আমার মুখের দিকে ফেলফেল করে তাকায়। ওর মায়ের উপর রাগ হলো ওর , বুঝলাম।
এখন আমি আর কোন কন্যা শিশুকে আদর করি না।
সমাপ্ত
--------------------