শ্রীরামপুর ও রথের মেলা ....✍নিমিত দত্ত
ভ্রমণ
শ্রীরামপুর ও রথের মেলা
নিমিত দত্ত
ঐতিহ্যশালী শহর এই হুগলী জেলার শ্রীরামপুর,আর এই শ্রীরামপুর এর সংস্কৃতিতে সোনার মুকুট হিসাবে গন্য মাহেশের রথযাত্রা।
শ্রীরামপুর পৌরসভার অন্যতম দেবস্থান মাহেশের জগন্নাথ মন্দির। লোকমতে আনুমানিকভাবে ন য়শো বছর আগে ধ্রবান ন্দ ব্রহ্মচারী নামক এক জগন্নাথ ভক্ত ভারতের নানা তীর্থস্থান ভ্রমনের পরে শ্রীরামপুর এর দক্ষিন পুরবের ভাগিরথী তীরবর্তী একটি ছোট্ট কুটিরে শ্রীজগন্নাথ বিগ্রহ স্থাপন ক রেন ও সেইখানেই বসবাস ক রতে থাকেন।এব্যাপারে একটি কিংবদন্তি,,, শ্রীধাম পুরীর শ্রীধর পান্ডা কিছু পার্ষদসহ পুণ্যাত্মা ধ্রুবানন্দের আশ্রমে দিনকতক বিশ্রাম করেন।তখন শ্রীশ্রী জগ ন্নাথ দেবস্বপ্নাদেশে বিগ্রহটি ধ্রুবান ন্দের নিত্যসেবায় তার কাছে শ্রীরামপুরেই রাখ তে বলেন।,,শ্রীশ্রী জগ ন্নাথ মংগল( কিংবদন্তি গাথা)থেকে,,,,
"ধ্রুবান ন্দ স্বামী নামে অবধুত করে বসবাস সুরধুনী তীরে/ নানাদেশ হতে সাধুসন্ত আসি লভিত বিশ্রাম তাহার কুটিরে/.....তদাবদি প্রায় পঞ্চশত বরষ মাহেশের জগন্নাথ / মাহেশবাসীর হৃদয় ম ন্দিরে বিরাজিছে দিনরাত।""
নিমকাঠ নির্মিত সেই বিগ্রহ ছিল অনিন্দ্যসুন্দর। এরপরে বেশ কিছুকাল কেটে যাবার পড়ে ধ্রুবানন্দ ব্রহ্মচারীর শেষকাল এ তার উপযুক্ত শিষ্য না থাকায় শ্রীচৈতন্যদেব এর দ্বাদশগোপালের অন্যতম কমলাকার পিপলাই চক্রবরতীর উপর জ গ ন্নাথদেবের নিত্যসেবার ভার অর্পিত হ য়।(১৬৩১ সাল)।,,,,শ্রীকৃষ্ণচৈত ন্যতে উল্লেখিত যে ধ্রবানন্দের উপরোধে দ্বাদশশিষ্য স হ ভারত ভ্রমণ কালে ও বৈদ্যবাটী নিমাইতীরথ ঘাটে উপ স্থিতি ও স্নানের প র শ্রীচৈতন্য শ্রীরামপুর আসেন ও ক ম লাক র পিপলাইকে আদেশ ক রেন "তোমার নীলাচলে যাইবার প্র য়োজন নাই।এই মাহেশেই তুমি জগন্নাথদেবের সেবার অধিকারপ্রাপ্ত হইলে।অশক্ত ধ্রবানন্দের মৃত্যুর পর কম লাকর পিপলাই জমিদারের নিক ট চক্রব রতী উপাধি পান ও প রে বিবাহ ক রে সংসারধর্ম পালন ও চৈতন্যদেবের আদেশ ম ত শ্রীশ্রীজ গ ন্নাথদেবের নিত্যসেবা ক রতে থাকেন।পিপ লাই এর উত্তরপুরুষগ ন অধিকারি প দবিভুক্ত হ ন ও জগ ন্নাথ দেবের নিত্যসেবার প্রধান সেবাইতের করম সমাধা ক রে আসছেন।
শ্রীরামপুর পৌরসভার অন্যতম দেবস্থান মাহেশের জগন্নাথ মন্দির। লোকমতে আনুমানিকভাবে ন য়শো বছর আগে ধ্রবান ন্দ ব্রহ্মচারী নামক এক জগন্নাথ ভক্ত ভারতের নানা তীর্থস্থান ভ্রমনের পরে শ্রীরামপুর এর দক্ষিন পুরবের ভাগিরথী তীরবর্তী একটি ছোট্ট কুটিরে শ্রীজগন্নাথ বিগ্রহ স্থাপন ক রেন ও সেইখানেই বসবাস ক রতে থাকেন।এব্যাপারে একটি কিংবদন্তি,,, শ্রীধাম পুরীর শ্রীধর পান্ডা কিছু পার্ষদসহ পুণ্যাত্মা ধ্রুবানন্দের আশ্রমে দিনকতক বিশ্রাম করেন।তখন শ্রীশ্রী জগ ন্নাথ দেবস্বপ্নাদেশে বিগ্রহটি ধ্রুবান ন্দের নিত্যসেবায় তার কাছে শ্রীরামপুরেই রাখ তে বলেন।,,শ্রীশ্রী জগ ন্নাথ মংগল( কিংবদন্তি গাথা)থেকে,,,,
"ধ্রুবান ন্দ স্বামী নামে অবধুত করে বসবাস সুরধুনী তীরে/ নানাদেশ হতে সাধুসন্ত আসি লভিত বিশ্রাম তাহার কুটিরে/.....তদাবদি প্রায় পঞ্চশত বরষ মাহেশের জগন্নাথ / মাহেশবাসীর হৃদয় ম ন্দিরে বিরাজিছে দিনরাত।""
নিমকাঠ নির্মিত সেই বিগ্রহ ছিল অনিন্দ্যসুন্দর। এরপরে বেশ কিছুকাল কেটে যাবার পড়ে ধ্রুবানন্দ ব্রহ্মচারীর শেষকাল এ তার উপযুক্ত শিষ্য না থাকায় শ্রীচৈতন্যদেব এর দ্বাদশগোপালের অন্যতম কমলাকার পিপলাই চক্রবরতীর উপর জ গ ন্নাথদেবের নিত্যসেবার ভার অর্পিত হ য়।(১৬৩১ সাল)।,,,,শ্রীকৃষ্ণচৈত ন্যতে উল্লেখিত যে ধ্রবানন্দের উপরোধে দ্বাদশশিষ্য স হ ভারত ভ্রমণ কালে ও বৈদ্যবাটী নিমাইতীরথ ঘাটে উপ স্থিতি ও স্নানের প র শ্রীচৈতন্য শ্রীরামপুর আসেন ও ক ম লাক র পিপলাইকে আদেশ ক রেন "তোমার নীলাচলে যাইবার প্র য়োজন নাই।এই মাহেশেই তুমি জগন্নাথদেবের সেবার অধিকারপ্রাপ্ত হইলে।অশক্ত ধ্রবানন্দের মৃত্যুর পর কম লাকর পিপলাই জমিদারের নিক ট চক্রব রতী উপাধি পান ও প রে বিবাহ ক রে সংসারধর্ম পালন ও চৈতন্যদেবের আদেশ ম ত শ্রীশ্রীজ গ ন্নাথদেবের নিত্যসেবা ক রতে থাকেন।পিপ লাই এর উত্তরপুরুষগ ন অধিকারি প দবিভুক্ত হ ন ও জগ ন্নাথ দেবের নিত্যসেবার প্রধান সেবাইতের করম সমাধা ক রে আসছেন।
সমাপ্ত
--------------------