মন্দির যখন লুকোচুরি খেলে ....✍মৌসুমী চৌধুরী দাশগুপ্ত
ভ্রমণ
মন্দির যখন লুকোচুরি খেলে
মৌসুমী চৌধুরী দাশগুপ্ত
🍁হিমাচল প্রদেশের পং বাঁধের হ্রদের মাঝখানে অবস্হিত রয়েছে একটি অদ্ভুত মন্দির। এই মন্দিরটি শুধুমাত্র বছরে চারবার দেখা যায়। বাকি সময়ে মন্দির জলের তলায় ডুবে থাকে। মন্দিরটি মজবুত পাথর দিয়ে নির্মাণ করার ফলে 30 বছর পর্যন্ত জলে ডুবে থাকার ফলে মন্দির আগের মতো অবস্হায় রয়েছে।🍁
🌺🌺অজ্ঞাতবাসের সময় পান্ডবরা এখানে আশ্রয় নিয়েছিলেন এবং ভগবান শিবের পূজো করতেন।মহাভারতের সময় পান্ডবরা স্বর্গে যাওয়ার জন্য এখানে সিঁড়ি তৈরি করার চেষ্টা করেছিলেন। যেটা সফল হয়েনি।
বর্তমানে শুধুমাত্র চারমাসই এই মন্দির দেখা যায়। যে সময়গুলিতে জল থাকে তখন পর্যটকরা নৌকার মাধ্যমে সেখানে যান।🌺🌸
🍃1.এই মন্দির একটি বড় স্তম্ভ রয়েছে। যখন হ্রদে জলের পরিমাণ বেশি থাকে তখন এই সমস্ত মন্দির জলের তলায় ডুবে থাকে। তখন শুধুমাত্র স্তম্ভের ওপরের অংশটাই দেখা যায়।
2.মন্দিরের পাথরের ওপর কালী এবং গণেশের মূর্তি অঙ্কিত রয়েছে। মন্দিরের ভেতর রয়েছে ভগবান বিভগবান বিষ্ণু এবং সেষ নাগের মূর্তি।
3.মন্দিরে পৌছানোর জন্য নৌকা অবলম্বন করতে হয়।
4.এই মন্দিরের সাথে আরও আটটি মন্দির রয়েছে যা মজবুত বাথু নামের পাথর দিয়ে তৈরি। 🍃🍃
মন্দিরের কাছে অবস্হিত স্তম্ঙের ওপর থেকে 15 কিলোমিটার পর্যন্ত ঝিলের সৌন্দর্য দেখা যায়।💐💐
🌺🌺অজ্ঞাতবাসের সময় পান্ডবরা এখানে আশ্রয় নিয়েছিলেন এবং ভগবান শিবের পূজো করতেন।মহাভারতের সময় পান্ডবরা স্বর্গে যাওয়ার জন্য এখানে সিঁড়ি তৈরি করার চেষ্টা করেছিলেন। যেটা সফল হয়েনি।
বর্তমানে শুধুমাত্র চারমাসই এই মন্দির দেখা যায়। যে সময়গুলিতে জল থাকে তখন পর্যটকরা নৌকার মাধ্যমে সেখানে যান।🌺🌸
~: এই মন্দির সম্পর্কে কিছু অজানা তথ্য :~
🍃1.এই মন্দির একটি বড় স্তম্ভ রয়েছে। যখন হ্রদে জলের পরিমাণ বেশি থাকে তখন এই সমস্ত মন্দির জলের তলায় ডুবে থাকে। তখন শুধুমাত্র স্তম্ভের ওপরের অংশটাই দেখা যায়।
2.মন্দিরের পাথরের ওপর কালী এবং গণেশের মূর্তি অঙ্কিত রয়েছে। মন্দিরের ভেতর রয়েছে ভগবান বিভগবান বিষ্ণু এবং সেষ নাগের মূর্তি।
3.মন্দিরে পৌছানোর জন্য নৌকা অবলম্বন করতে হয়।
4.এই মন্দিরের সাথে আরও আটটি মন্দির রয়েছে যা মজবুত বাথু নামের পাথর দিয়ে তৈরি। 🍃🍃
মন্দিরের কাছে অবস্হিত স্তম্ঙের ওপর থেকে 15 কিলোমিটার পর্যন্ত ঝিলের সৌন্দর্য দেখা যায়।💐💐
সমাপ্ত
--------------------